আপনি কি এসএসসি বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমাধান ১৩ (তেরো) তম সপ্তাহ ২০২২ নির্ভুল অনুসন্ধান করে চলেছেন? তবে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে আপনাদের তেরো সপ্তাহের এসাইনমেন্ট ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে ।
এসএসসি বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ১৩ সপ্তাহ
[ads1]
উপরোক্ত চিত্রের মাধ্যমে আপনি দেখতে পাচ্ছেন এসএসসি বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমাধান ২০২২ এ কি কি বিষয়াবলী রয়েছে। এবার আমরা সমাধান দেখে নিই।
এস এস সি বিজ্ঞান এসাইনমেন্ট সমাধান তেরো সপ্তাহ ২০২২
ইতিমধ্যে আপনার কাঙ্খিত বিজ্ঞান এসাইনমেন্টের উত্তর সমাধান ২০২২ ১৩ (তেরো) সপ্তাহ প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান এখান থেকে শুরু হচ্ছে।
[ads2]
এই এসাইনমেন্টের উত্তর এখান থেকে শুরু হচ্ছে
হৃদপিন্ডের চিত্র অঙ্কন

হৃদযন্ত্রকে ভালো রাখার উপায় বর্ণনা
সুস্থ, স্বাভাবিকক ও আনন্দপূর্ণ জীবনের কজন্য দরকার কএকটি কসুস্থ হৃদযন্ত্র। কিন্তু এ যন্ত্রটিকে কসুস্থ রাখাটাই একটা বড় চ্যালেঞ্জ। আধুনিক কবিশ্বে জীবনযাত্রার নানামুখী কপরিবর্তন, কাজের পরিবেশ কসব কিছুই যেন প্রতিনিয়ত কহৃদযন্ত্রকে প্রতিকূলতার মধ্যে কঠেলে দিচ্ছে। তার কপরও হৃদযন্ত্র ভাল করাখতেই হবে। আর তাই কসুশৃঙ্খল জীবন যাপনের ককোনো বিকল্প নেই। কনিম্নে মোটাদাগে হৃদযন্ত্রকে কভালো রাখার উপায় ১০ কটি টিপস দেওয়া হলো-
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: কডায়াবেটিস রোগীদের এ্যাথারোস্কে¬রোসিস বেশি হয়। কফলে বয়সের সঙ্গে সঙ্গে উচ্চ রক্তচাপ দেখা দেয়ক। তাই রোগীদের কঅবশ্যই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে করাখতে হবে।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: জীবন যাত্রায় কপরিবর্তন এনে উচ্চ রক্তচাপের কঝুঁকি কমানো সম্ভব। কনিয়মিত চিকিৎসকের কাছে গিয়ে রক্তচাপ কপরীক্ষা করানো উচিত। কযত আগে উচ্চ রক্তচাপ কধরা পড়ে, তত আগে নিয়ন্ত্রণ ককরা যায় এবং জটিল রোগ কবা প্রতিক্রিয়া হতে করক্ষা পাওয়া যায়।
ধূমপান বর্জন: হৃদযন্ত্রের অন্যতমখ প্রধান শত্রু ধূমপানখ। ধুমপায়ীদের শরীরে খতামাকের নানা রকম বিষাক্ত খপদার্থের প্রতিক্রিয়ায় উচ্চ রক্তচাপসহ খধমনী, শিরার নানা খরকম রোগ ও খহৃদরোগ দেখা দিতে পারে। খধূমপান অবশ্যই বর্জনীয়। ধূমপায়ীর খসংস্পর্শ থেকে দূরে থাকুনখ। তামাক পাতা, জর্র্দা, গুল খলাগানো ইত্যাদিও পরিহার করতে হবেখ।
অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা হ্রাস: যথেষ্ট খপরিমাণে ব্যায়াম ও শারীরিক খপরিশ্রম না করলে শরীরে খওজন বেড়ে যেতে পারে। এতে খহৃদযন্ত্রকে অতিরিক্ত পরিশ্রম খকরতে হয়, ফলে খঅধিক ওজন সম্পন্ন লোকদের খউচ্চ রক্তচাপসহ ধমনী, শিরার নানা খরকম রোগ ও খহৃদরোগ দেখা দিতে পারে। খখাওয়া-দাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে খহবে ও নিয়মিত ব্যায়াম খকরতে হবে।
ভারসাম্যপূর্ণ ওজন: ওষুধ খেয়ে খওজন কমানো বিপজ্জনক। খডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওজন খকমানোর ওষুধ না খাওয়াই ভালো। স্থূলতায় খহৃদরোগ থেকে শুরু খকরে নানা সমস্যা খহতে পারে। ফলে ভারসাম্যপূর্ণ খও সঠিক ওজন বজায় রাখতে খমনোযোগী হতে হবে।
নিয়মিত ব্যায়াম: হৃদযন্ত্রকে সুস্থ গরাখার জন্য ব্যায়ামের মতো কার্যকর গঅন্য কোনো পথ নেই। গসকাল-সন্ধ্যা হাঁটা চলা, সম্ভব হলে গদৌড়ানো, হালকা ব্যায়াম, লিফটে গনা চড়ে সিঁড়ি ব্যবহার ইত্যাদি। গজিমে যেতে হবে এমন নয়গ। ঘরেই ব্যয়াম করা যায়গ। তাও না গকরতে পারলে প্রতিদিন গঅবশ্যই হাঁটতে হবে।
অতিরিক্ত লবণ নিয়ন্ত্রণ: খাবার লবণে গসোডিয়াম থাকে, যা রক্তের জলীয় অংশ গবাড়িয়ে দেয়। ফলে রক্তের গআয়তন বেড়ে যায় এবং রক্তচাপও গবেড়ে যায়, ফলে গহৃদরোগ দেখা দিতে পারে। গতরকারিতে প্রয়োজনীয় লবণের বাইরে গঅতিরিক্ত লবণ পরিহার করতে গহবে। অনেকেই খাবারের গসঙ্গে কাঁচা লবণ খানগ। এটা অবশ্যই বর্জন গকরতে হবে। বেশি লবণ রক্তচাপ গবাড়িয়ে দেয়। এ থেকে হৃদযন্ত্রে গসমস্যা সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা গথাকে।
চর্বিযুক্ত খাবার বর্জন : রক্তে উচ্চ চর্বি, অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার, রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল হলে রক্তনালীর দেয়াল মোটা ও শক্ত হয়ে যায়। এর ফলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে এবং হৃদরোগ দেখা দিতে পারে।
কম চর্বি ও কম কোলেষ্টেরল যুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। যেমন খাশি বা গরুর গোসত, কলিজা, মগজ, গিলা, গুর্দা, কম খেতে হবে। কম তেলে রান্না করা খাবার এবং ননী তোলা দুধ, অসম্পৃক্ত চর্বি যেমন সয়াবিন, ক্যানোলা, ভুট্টার তেল অথবা সূর্য্যমুখীর তেল খাওয়া যাবে।
মানসিক ও শারীরিক চাপ সামলাতে হবে : অতিরিক্ত রাগ, উত্তেজনা, ভীতি এবং মানসিক চাপের কারণেও রক্তচাপ ও হৃদরোগ দেখা দিতে পারে। নিয়মিত বিশ্রাম, সময় মতো ঘুমানো, শরীরকে অতিরিক্ত ক্লান্তি থেকে বিশ্রাম দিতে হবে।
নিজের শখের কাজ করা, নিজ ধর্মের চর্চা করা ইত্যাদির মাধ্যমে মানসিক শান্তি বেশি হবে। অতিরিক্ত মানাসিক চাপ স্বাস্থ্যের জন্য ভয়ঙ্কর। এজন্য খেলাধুলা, আড্ডা, বইপড়া, যোগব্যায়াম ও ধ্যান হতে পারে চাপ মুক্তির উত্তম দাওয়াই। প্রতি রাতে ভাল ঘুম স্বাস্থ্যের জন্য ভাল।
মদ্যপান পরিহার : অতিরিক্ত মদ্যপান পরিহার করতে হবে। বেশি এ্যালকোহল গ্রহণ মানে রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়া। এতে হৃদস্পন্দনেও প্রভাব পড়ে। সুস্বাস্থ্য ও সবল হৃদযন্ত্রের জন্য ধূমপানের মতো মদ্যপানও ছাড়তে হবে।
সুন্দর জীবনের জন্য সুস্থতা প্রয়োজন। সুস্থতার জন্য সুস্থ হার্টের বিকল্প নেই। আমরা যদি কিছু নিয়ম মেনে চলি তাহলে কঠিন অসুখ হৃদরোগ থেকে অনেকাংশে মুক্তি পেতে পারি।
হৃদরোগ হতে সুরক্ষিত থাকার উপায়
আপনাদের এসাইনমেন্টের এই প্রশ্নের হৃদরোগ হতে সুরক্ষিত থাকার উপায় উত্তর সমাধান প্রস্তুতির কাজ চলমান রয়েছে। লিংকটি কপি করে রাখুন। শীগ্রই আপডেট দেওয়া হবে।
উপরোক্ত নমুনা উত্তর শুধুমাত্র শিক্ষার্থীদের অনুধাবণের জন্য তৈরি। পুরোপুরিভাবে কপি করে এই উত্তর ব্যবহার করবেন না। এতে করে আপনার উত্তর পত্র বাতিল হতে পারে। এবং অন্য কেউ কোনো প্রকার বাণিজ্যিক উদ্দ্যেশে ও এটি ব্যবহার করবেন না ।
আশাকরছি আমরা খুব দ্রুত আপনাদের এসএসসি বিজ্ঞান অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমাধান ১৩ সপ্তাহ ২০২২ দিতে সক্ষম হয়েছি। এই পোষ্টের লিংকটি কপি করে রাখুন অথবা আপনার সহপাঠীর ইনবক্সে শেয়ার দিন। এতে করে পরবর্তীতে পোষ্টটি খুঁজে পেতে সহজ হবে। আমাদের সাথেই থাকুন।
এসএসসি সকল এসাইনমেন্টের সমাধান পেতে নিচের লিঙ্কে চাপুন।
[ads3]