আপনি কি দশম (১০ম) শ্রেণির বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমাধান ২০২২ ৩য় (তৃতীয়) সপ্তাহ ১০০% নির্ভুল অনুসন্ধান করে চলেছেন? তবে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাত অধিদপ্তর থেকেত আপনাদের তৃতীয় সপ্তাহের এসাইনমেন্ট ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে ।
দশম শ্রেণির বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ৩য় সপ্তাহ ২০২২
[ads1]
উপরোক্ত চিত্রের মাধ্যমে আপনি দেখতে পাচ্ছেন দশম শ্রেণির বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমাধান ২০২২ এ কি কি বিষয়াবলী রয়েছে। এবার আমরা সমাধান দেখে নিই।
১০ম শ্রেণি বাংলা এসাইনমেন্ট উত্তর তৃতীয় সপ্তাহ ২০২২
ইতিমধ্যে আপনার কাঙ্খিত বাংলা এসাইনমেন্টের উত্তর সমাধান ২০২২ ৩য় (তৃতীয়) সপ্তাহ প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান এখান থেকে শুরু হচ্ছে।
[ads2]
অ্যাসাইনমেন্টের শিরোনাম: ‘প্রবাস বন্ধু’ রচনায় প্রতিফলিত সমাজ ও সংস্কৃতির পরিচয়।
সমাজ ও সংস্কৃতির ধারণা
উত্তর:
সমাজ: মানুষ যখন একত্রিতক হয়, মেলামেশা ককরে এবং কোন সাধারণ কউদ্দেশ্য সাধনের জন্য কসংগঠিত হয় তখন তাকে কসমাজ বলে।
সমাজবিজ্ঞানী গিডিংস বলেন, “কসমাজ বলতে সেই সংঘবদ্ধ কমানবগোষ্ঠীকে বুঝায় যারা ককোন সাধারণ উদ্দেশ্য সাধনের কজন্য মিলিত কহয়েছে।”
মনের ভাব কপ্রকাশের জন্য এবং কআদান-প্রদানের কসহজাত প্রবৃত্তির বশে কমানুষ একত্রে কবসবাস করতে শিখেছে।
গিডিংসের কভাষায় একত্রিত কহওয়ার মূল ককারণ হল “সাধারণ চেতনাবোধ”। মানুষ এই কচেতনাবোধ থেকে ঐক্যবদ্ধ জীবন কযাপনের ক্ষেত্রে পরিবার, কসংঘ, সম্প্রদায় প্রভৃতি গঠন ককরেছে। এরূপ কনানাবিধ প্রতিষ্ঠান নিয়ে কগড়ে উঠেছে সমাজ। কম্যাকাইভার বলেন, “সমাজ কমানুষের বহুবিধ কসম্পর্কের এক কবিচিত্র রূপ।” সমাজ একটা অমূর্ত ধারণা।
সমাজের খকোন নির্দিষ্ট খসীমানা নেই। খসমাজ ছোট খহতে পারে আবার খবড়ও হতে পারে। এমনকি খবিশ্বব্যাপীও হতে পারে। যেমন, রেডক্রস খসমাজ। অধ্যাপক খলিক্ক বলেন, “সমাজের খসঙ্গে ভূখণ্ডের খসম্পর্ক নেই”।
সমাজ রাজনৈতিক খসংগঠন না হলেও খসমাজের মধ্যে খরাজনৈতিক সংগঠন খগড়ে উঠে এবং খসমাজ তাকে লালন করে। খম্যাকাইভার তার খসমাজ নামক গ্রন্থে
সমাজের খসংজ্ঞা দিতে গিয়ে খবলেন, “সমাজ হচ্ছে খসামাজিক সম্পর্কের খএকটি জটিল জাল খযার মধ্যে আমরা খবাস করি।”
সংস্কৃতির ধারণা: সংস্কৃতিরগ ধারণাটি বর্তমান গসময়ে পরিপ্রেক্ষিতে অত্যন্ত গপ্রাসঙ্গিক ও গুরুত্বপূর্ণ গরূপে প্রতিভাত হয়েছেগ| আমাদের সংস্কৃতির গমাধ্যমেই আমরা গপূর্ব-পুরুষদের গসম্পর্কে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ গতথ্য আহরণ গকরে থাকি| গসাংস্কৃতিক ঐতিহ্য গহল কোন ইতিহাস গবইয়ের মতো, যা গসকলের গুরুত্ব সহকারে গপাঠ করা উচিত|
মানব জীবন গনশ্বর হলো গএর সাংস্কৃতিক গদিকগুলি অমর| পূর্ব পুরুষদের গমধ্যে প্রচলিত বিভিন্ন গসাংস্কৃতিক গুণাবলী পরবর্তী গপ্রজন্মের মধ্যেও আপন গনিয়মে পরিবাহিত হয়| যখন গআমরা আমাদের সাংস্কৃতিক গউৎস সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করি এবং যেগুলিকে গঅনুসরণ করি, তা গআমাদের নিজেদের জানতে গঅনেক বেশি সাহায্য গকরে|
আত্মউপলব্ধির মাধ্যমে গআমরা জনগোষ্ঠী গহিসেবে নিজেদের উৎস ও গুণাবলী গুলির গমধ্যে আরও বেশি মাত্রায় সংযোগ স্থাপন গকরতে পারি| এইভাবে গসাংস্কৃতিক অভ্যাস সমূহের গমধ্য দিয়ে আমাদের গআত্ম সম্মান ও মর্যাদা গবৃদ্ধি পায়, পাশাপাশি নিজস্ব সংস্কৃতির ধারক ও গবাহক রূপে আমাদের গমধ্যে গর্ব অনুভূত হয়।
৩) সহজসরল জীবনযাপন: এ রচনার বর্ণনায় সে গঅঞ্চলের মানুষের সহজসরল গজীবনযাত্রার পরিচয় ফুটে গউঠেছে। সেখানকার গমানুষ আড্ডাবাজ গস্বভাবের । লেখকের গবর্ণনায় কাবুলে গএরই নাম কাজ।
তাছাড়া তারা গবেশ দায়িত্বশীল ও অনুগত গহয়। তাইতাে আবদুর গরহমানকে রচনার পুরােভাগ গজুড়ে একজন নিষ্ঠাবান কর্মীর গভূমিকায় দেখতে পাই গআমরা। এছাড়া আবদুর গরহমানের জন্মস্থান পানশিরের গদীর্ঘ বর্ণনার মধ্য দিয়ে তার দেশপ্রেমের গপরিচয়ও সেখানে গফুটে উঠেছে।
“প্রবাস বন্ধু“ অবলম্বনে আফগানিস্তানের সমাজ ও সংস্কৃতির পরিচয় দিতে হবে
উত্তর:
[ads3]
১) প্রকৃতি ও পরিবেশ: লেখকঘ আফগানিস্তান ভ্রমণকালে ঘকাবুল শহর থেকে ঘআড়াই মাই । দূরের খাজামােল্লা গ্রামে ঘবাসা নেন। গ্রামটির পাশেই রয়েছে ঘপাগমানের পাহাড়। শীতকালে পাহাড়ের গায়ের ঘবরফ নিচে গর্ত খুঁড়ে ঘতাতে ভর্তি করে রাখা ঘহয়। গরমকালে প্রয়ােজন ঘমতাে সেখান থেকে ঘতা বের করা হয়।
কাবুল শহরের ঘপাশ দিয়েই একটি ঘনদী বয়ে গেছে। নদীটির ঘনাম লব-ই-দরিয়া। লেখকের দেখাশােনার ঘদায়িত্বে থাকা আবদুর রহমানের ঘবাড়ি উত্তর আফগানিস্তানের ঘপানশির এলাকায়। সেখানে ঘশীতকালে টানা কয়েকদিন ঘধরে তুষারপাত হয়। সেখানকার ঘমানুষের চেহারায়ও তীব্র ঘশীতের ছাপ স্পষ্ট। ঘসবমিলে আফগানিস্তানের প্রস্তরভূমি ও বরফশীতল ঘজলবায়ু আকর্ষণীয়।
২) খাদ্যাভ্যাসের ধরন: এ রচনায় ঘলেখক আফগানদের ঘভােজনবিলাসের দিকটি অত্যন্ত ঘসুন্দর ও হাস্যরসাত্মকভাবে তুলে ঘধরেছেন। বাসা নেওয়ার ঘপ্রথমদিন । লেখকের ঘজন্য রান্নার আয়ােজনের ঘযে বর্ণনা আমরা ঘপাই তাসত্যিই অবাক হওয়ার ঘমতাে।
গামলা ভর্তি কোরমা, শামী কাবাব, ঝুড়ি ভর্তি ঘকোফতা-পােলাও, মুরগির রােস্টসহ ঘআরও নানা আয়ােজনের যে বর্ণনা রয়েছে ঘসেখানে গড়পরতা বাঙালিদের ঘখাবারের পরিমাণের তুলনায় ঘঅনেক বেশি। তাছাড়া ঘসেখানকার চায়ের রং সবুজ। ঘপেয়ালায় ঢাললে তা ঘফিকে হলদে রঙের ঘমনে হয়। কাবুলের অধিবাসীরা ঘছােটো সাইজের পেয়ালায় ঘএকসঙ্গে পাঁচ-ছয় কাপ চা খায়।
বাংলাদেশের সঙ্গে আফগানিস্তানের সমাজ ও সংস্কৃতির তুলনা করতে হবে
উত্তর:
প্রবাস বন্ধু’ রচনায় লেখকের যে রসবােধের পরিচয় পাওয়া যায়, তা লিখতে হবে
উত্তর:
[ads4]
১) ‘তোমার বন্ধুটার সত্রচ তামার তনুটা চমিলিয়ে দেখাে দিখিনি। আফগানিস্তানে চলেখকের সেবক আবদুর রহমানকে চতার বিশাল দেহের চসাথে লেখকের ক্ষীণ চদেহ মিলিয়ে দেখার চপ্রসঙ্গে আলােচ্য উক্তিটি করা চহয়েছে।
২) রাত চদুটোয় খাবার জুটলেও জুটতে চপারে। আবদুর রহমানের চরান্নার আয়ােজন দেখে চলেখক মনে করেছিলেন চরান্না করতে অনেক চরাত হয়ে যাবে। তাই চতিনি রসিকতা করে চএকথা বলেছেন।
৩) কার গোয়াল,কে চদেয় ধুয়ে চাকর আবদুর চরহমান খাওয়াতে পেরে চআনন্দিত— সে অবস্থায় চতাকে খেতে বলা অর্থহীন— এ প্রসঙ্গে উক্তিটি করা হয়েছে ।
৪) তোমার খুশির জন্য নয়, আমার প্রাণ চবাঁচানোর জন্য। চআবদুর রহমান লেখককে চপানশিরের বরফ পতনের চসৌন্দর্যের বর্ণনা দিয়ে বলে সাতদিন চজানালার ধারে বসে চথেকে শুধু এর চসৌন্দর্য দেখে কাটানাে যায়। চতাই লেখক পানশিরে যেতে চচাইলে আবদুর রহমান চঅনেক খুশি হয়।
এতে চআবদুর রহমান খুশি চহলে লেখক মজা চকরে বলেন, তিনি চপানশিরে যাবেন আবদুর রহমানের চখুশির জন্য নয়, বরং চনিজের প্রাণ বাঁচানাের জন্যচ। কেননা, আবদুর রাহমান। চ| যদি পানশিরে বসে চথাকেন তবে লেখকের রান্না চকরার মানুষ থাকবে না ।
দশম শ্রেণীর সকল এসাইনমেন্টের সমাধান পেতে নিচের লিঙ্কে চাপুন।
[ads5]